দৈনিক খুলনা
The news is by your side.

কেশবপুর চিহ্নিত ছিনতাইকারী আটক   

79

যশােরের কেশবপুর চিহ্নিত সন্ত্রাসী  একাধিক ছিনতাই মামলার আসামী রানা বাহিনীর প্রধান রানা (৩০) আবারও মাছ ছিনতায়ের অভিযােগে আটক করেছে পুলিশ। এসময় ছিনতাই হওয়া একটি আলম সাধু উদ্ধার করা হয়। এঘটনায় থানা পুলিশ দ্রুত বিচার আইন একটি মামলা রকর্ড করছ।
থানা পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) দুপুর কেশবপুর উপজেলার মনােহরনগর গ্রামের অধির চদ্র মন্ডলের ছেলে ঘের ব্যবসায়ী ভবেদ্রনাথ মন্ডল তার ঘের থেকে জাল দিয়ে মাছ ধরে। এরপর একটি আলম সাধুতে করে প্রায় ৩০মণ রুই, কাতল ও মৃগলসহ বিভিন্ন মাছ চুকনগর মাছের আড়তে নিয়ে যাওয়ার পথে, সুফলাকাটি কফি হাউজের সামনে পৌছাইলে হদ গ্রামের নিজাম উদ্দীনের ছেলে রানা বাহিনীর প্রধান রানা (৩০), একই গ্রামের আনােয়ার হােসেনের ছেলে শামীম (২০), রফিকুল ইসলামের ছেলে বায়জিদ (২০), মহাতাব গাজীর ছেলে হাসানুর (৩০), রেজাউল ইসলামের ছেলে নাহিদ ইসলামসহ (২১) ১০/১২ জন ছিনতাই কারী দেশীয় অস্ত্র সজ্জিত হয়ে তাদের পথে গতিরােধ করে। এসময় তারা আলম সাধুসহ ওই মাছ ছিনতাই করে নিয়ে যায়। এতে বাঁধা দিলে ছিনতাই কারীরা আলম সাধুর চালক আল আমিনকে মারপিট করে আহত করে। ছিনতাই হওয়া মাছের মূল্য প্রায় ১ লাখ টাকা। ঘের ব্যবসায়ী এঘটনায় কেশবপুর থানায় রানা বাহিনীর প্রধানসহ ৫জনকে এজাহার ভুক্ত আসামী করে, আরও অজ্ঞাত ৬/৭ জনক আসামী করে একটি মামলা দায়ের করে। যার মামলা নম্বর- ১১। মামলাটি দ্রুত বিচার আইন রেকর্ড করা হয়েছে বলে পুলিশ জানায়। এরপর মামলার আইও ভেরচি পুলিশ ক্যাম্পর ইনচার্জ এসআই শামীম, শুক্রবার রাতে অভিযান চালিয়ে রানা বাহিনীর প্রধান রানাকে তাদের বাড়ি থেকে আটক করে।  এসময় ছিনতাই হওয়া আলম সাধুটি তাদের বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়। অন্যদের আটক করতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে পুলিশ জানায়।
এসআই শামীম বলেন, রানা বাহিনীর সদস্য সংখ্যা প্রায় ১০/১২জন। এরা এলাকার ঘের ব্যবসায়ীদের মাছসহ রাের্ড ছিনতাইয়ের সাথে জড়িত। এসব ছিনতাই কারীদের আইনের আওতায় আনা হবে।

 

Leave A Reply

Your email address will not be published.