সাংবাদিক আইয়ূব হোসেন আমৃত্যু নিষ্ঠার সঙ্গে সাংবাদিকতা করেছেন। তিনি সাংবাদিকতার প্রশ্নে কখনো আপোষ করেননি। জেষ্ঠ্য সাংবাদিক হিসেবে তিনি ছিলেন নিরহংকারী-বন্ধুভাবাপন্ন। সকল দল মতের উর্দ্ধে উঠে পেশাজীবী সাংবাদিকতার তিনি অন্যতম দৃষ্টান্ত হতে পারেন। একজন পেশাজীবী সাংবাদিক হিসেবে গড়ে উঠতে নতুন প্রজন্মের সাংবাদিকদের কাছে তিনি অনুকরণীয় হতে পারেন। চিন্তা-চেতনা ও মননে সাংবাদিক আইয়ূব হোসেন খুলনা অঞ্চলের উন্নয়ন ও প্রসারে তাঁর লেখনীর মধ্যে অবদান রেখেছেন।
মঙ্গলবার বিকালে খুলনা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সাংবাদিক আইয়ূব হোসেন স্মৃতি পরিষদের আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। তাঁর ১৯ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। পরে সেখানে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
স্মৃতি পরিষদের আহ্বায়ক আবু হেনা মোস্তফা জামাল পপলুর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব কৌশিক দে’এর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় সম্মানিত অতিথি ছিলেন প্রবীন শিক্ষাবিদ প্রফেসর জাফর ইমাম ও প্রফেসর মাজহারুল হান্নান। বক্তব্য দেন খুলনা প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক ও মরহুম আইয়ূব হোসেনের জেষ্ঠ্য পুত্র এনামুল হক, খুলনা প্রেসক্লাবের সদস্য সচিব রফিউল ইসলাম টটুল, নির্বাহী কমিটির সদস্য শেখ দিদারুল আলম, জেষ্ঠ্য সাংবাদিক মোতাহার রহমান বাবু, জেষ্ঠ্য সাংবাদিক গৌরাঙ্গ নন্দী, খুলনা প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাসান আহমেদ মোল্লা, খুলনা সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি মোস্তফা সরোয়ার, মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন খুলনার সভাপতি মো: আনিসুজ্জামান, কালের কণ্ঠের ব্যুরো প্রধান এইচ এম আলাউদ্দিন, সাংবাদিক রকিব উদ্দিন পান্নু, দৈনিক সংগ্রামের ব্যুরো প্রধান আব্দুর রাজ্জাক রানা, প্রবাহের চীফ রিপোর্টার মোহাম্মদ নুরুজ্জামান, প্রকৌশলী রুহুল আমিন হাওলাদার, গণমুক্তির সিরাজউদ্দিন সেন্টু, খুলনা প্রেসক্লাবের সদস্য মোহম্মদ নুরুজ্জামান, খলিলুর রহমান সুমন, নাজমুল হক পাপ্পু প্রমুখ।